Discover millions of ebooks, audiobooks, and so much more with a free trial

Only $11.99/month after trial. Cancel anytime.

মন্দ আত্মা এবং তাদের দমন করার উপায়
মন্দ আত্মা এবং তাদের দমন করার উপায়
মন্দ আত্মা এবং তাদের দমন করার উপায়
Ebook246 pages1 hour

মন্দ আত্মা এবং তাদের দমন করার উপায়

Rating: 0 out of 5 stars

()

Read preview

About this ebook

ড্যাগ হিউয়ার্ড-মিলস এর এই অনবদ্য নতুন বইটিতে মন্দ আত্মার সমস্ত ক্রিয়াকলাপ উন্মোচন করা হয়েছে। গাদারীয় ভূতগ্রস্থ লোকের সাক্ষ্য ব্যবহার করে তিনি আমাদেরকে মন্দ আত্মা ও দিয়াবলের উপরে বিজয় লাভের পথ দেখিয়েছেন।

LanguageBengali
Release dateJun 7, 2018
ISBN9781641355384
মন্দ আত্মা এবং তাদের দমন করার উপায়
Author

Dag Heward-Mills

Bishop Dag Heward-Mills is a medical doctor by profession and the founder of the United Denominations Originating from the Lighthouse Group of Churches (UD-OLGC). The UD-OLGC comprises over three thousand churches pastored by seasoned ministers, groomed and trained in-house. Bishop Dag Heward-Mills oversees this charismatic group of denominations, which operates in over 90 different countries in Africa, Asia, Europe, the Caribbean, Australia, and North and South America. With a ministry spanning over thirty years, Dag Heward-Mills has authored several books with bestsellers including ‘The Art of Leadership’, ‘Loyalty and Disloyalty’, and ‘The Mega Church’. He is considered to be the largest publishing author in Africa, having had his books translated into over 52 languages with more than 40 million copies in print.

Reviews for মন্দ আত্মা এবং তাদের দমন করার উপায়

Rating: 0 out of 5 stars
0 ratings

0 ratings0 reviews

What did you think?

Tap to rate

Review must be at least 10 words

    Book preview

    মন্দ আত্মা এবং তাদের দমন করার উপায় - Dag Heward-Mills

    পরে তাঁহারা সমুদ্রের ওপারে গেরাসেনীদের দেশে উপস্থিত হইলেন

    তিনি নৌকা হইতে বাহির হইলে তৎক্ষণাৎ এক ব্যক্তি কবর-স্থান হইতে তাঁহার সম্মুখে আসিল, তাহাকে অশুচি আত্মায় পাইয়াছিলসে কবরের মধ্যে বাস করিত, এবং কেহ তাহাকে শিকল দিয়াও আর বাঁধিয়া রাখিতে পারিত না কেননা লোকে বার বার তাহাকে বেড়ী ও শিকল দিয়া বাঁধিত, কিন্তু সে শিকল ছিঁড়িয়া ফেলিত, এবং বেড়ী ভাঙ্গিয়া খণ্ড-বিখণ্ড করিত; কেহ তাহাকে বশ করিতে পারিত না

    আর সে রাত দিন সর্বদা কবরে ও পর্বতে থাকিয়া চিৎকার করিত, এবং পাথর দিয়া আপনি আপনাকে কাটিত

    সে দূর হইতে যীশুকে দেখিয়া দৌড়াইয়া আসিল, তাঁহাকে প্রণাম করিল, এবং উচ্চরবে চেঁচাইয়া কহিল, হে যীশু, পরাৎপর ঈশ্বরের পুত্র, আপনার সহিত আমার সম্পর্ক কি? আমি আপনাকে ঈশ্বরের দিব্য দিতেছি, আমাকে যাতনা দিবেন নাকেননা তিনি তাহাকে বলিয়াছিলেন, হে অশুচি আত্মা, এই ব্যক্তি হইতে বাহির হও

    তিনি তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, তোমার নাম কি? সে উত্তর করিল, আমার নাম বাহিনী, কারণ আমরা অনেকগুলি আছিপরে সে অনেক বিনতি করিল, যেন তিনি তাহাদিগকে সেই অঞ্চল হইতে পাঠাইয়া না দেনসেই স্থানে পর্বতের পার্শ্বে এক বৃহৎ শূকরপাল চরিতেছিলআর তাহারা বিনতি করিয়া কহিল, ঐ শূকরগুলির মধ্যে প্রবেশ করিতে আমাদিগকে পাঠাইয়া দিউন

    তিনি তাহাদিগকে অনুমতি দিলেনতখন সেই অশুচি আত্মারা বাহির হইয়া শূকরদের মধ্যে প্রবেশ করিল; তাহাতে সেই শূকর-পাল, কমবেশ দুই সহস্র শূকর, মহাবেগে দৌড়াইয়া ঢালু পাড় দিয়া সমুদ্রে গিয়া পড়িল, এবং সমুদ্রে ডুবিয়া মরিলতখন যাহারা সেইগুলিকে চরাইতেছিল, তাহারা পলায়ন করিয়া নগরে ও পল্লীতে পল্লীতে গিয়া সংবাদ দিলতখন কি ঘটিয়াছে, দেখিবার জন্য লোকেরা আসিল;

    এবং যীশুর নিকটে আসিয়া দেখে, সেই ভূতগ্রস্ত ব্যক্তি, যাহাকে বাহিনী-ভূতে পাইয়াছিল, সে কাপড় পরিয়া সুবোধ হইয়া বসিয়া আছে; তাহাতে তাহারা ভয় পাইলআর ঐ ভূতগ্রস্ত লোকটির ও শূকর-পালের ঘটনা যাহারা দেখিয়াছিল, তাহারা তাহাদিগকে সমস্ত বৃত্তান্ত বলিলতখন তাহারা আপনাদের সীমা হইতে প্রস্থান করিতে তাঁহাকে বিনতি করিতে লাগিল

    পরে তিনি নৌকায় উঠিতেছেন, এমন সময়ে যে ব্যক্তিকে ভূতে পাইয়াছিল, সে তাঁহাকে বিনতি করিল, যেন তাঁহার সঙ্গে থাকিতে পারেকিন্তু তিনি তাহাকে অনুমতি দিলেন না, বরং কহিলেন, তুমি বাটীতে তোমার আত্মীয়গণের নিকটে চলিয়া যাও, এবং প্রভু তোমার জন্য যে যে মহৎ কার্য করিয়াছেন, ও তোমার প্রতি যে কৃপা করিয়াছেন, তাহা তাহাদিগকে জ্ঞাত কর

    তখন সে প্রস্থান করিয়া, যীশু তাহার জন্য যে যে মহৎ কার্য করিয়াছিলেন, তাহা দিকাপলিতে প্রচার করিতে লাগিল; তাহাতে সকলেই আশ্চর্য জ্ঞান করিল

    মার্ক ৫:১-২০

    গাদারীয় ভূতগ্রস্ত লোকটিকে পর্যালোচনা করলে মন্দ আত্মার কার্যকলাপ নিয়ে আমরা বেশ সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ বা প্যাথলজি চর্চা করতে পারি। এই ঘটনাটি বিশ্লেষণ করেই কেবল আপনি শয়তান ও মন্দ আত্মা সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন। অনেকেই ভেবে অবাক হন যে, প্যাথলজি আবার কী জিনিস। কেউ একজন সারাদিন মৃতদেহ নিয়ে পড়াশোনা করে সময় কাটায় এটা ভাবাটাই অনেক ক্ষেত্রে অবাক হওয়ার মত বিষয়। মেডিকেলের একজন ছাত্র হিসেবে আমিও প্রথম প্রথম বুঝতাম না একজন ডাক্তারের জন্য মৃত মানুষের লাশ কাটাকাটি করে সময় ব্যয় করার কি দরকার। আমি ভাবতাম, যে মরেছে সে তো মরেছেই, তাকে নিয়ে আবার টানাহেঁচড়া কেন!

    তবে আমি অবশেষে বুঝতে পারলাম প্যাথলজি হচ্ছে মানব দেহে বিভিন্ন ধরনের রোগের প্রভাব সম্পর্কে অধ্যয়ন করা। এর মধ্য দিয়ে একটি রোগের চূড়ান্ত ফলাফল সম্পর্কে জানা যায়। অন্য কথায় বলতে গেলে একটি রোগ যদি কোন মানুষের শরীরে দেখা দেয় এবং সেটিকে অবাধে বাড়তে দেওয়া হয় সেটাকে উপলব্ধি করার প্রক্রিয়াই হচ্ছে প্যাথলজি অধ্যয়ন করা। কখনো কখনো কেবলমাত্র একটি মৃতদেহেই রোগের চূড়ান্ত ফলাফল লক্ষ্য করা যায়।

    উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি দীর্ঘদিন উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন এমন কোন ব্যক্তির মৃতদেহ ব্যবচ্ছেদ করেন তাহলে আপনি লক্ষ্য করে দেখবেন তার হৃদপিণ্ড, ধমনী ও কিডনিতে পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তনগুলোই আপনাকে বুঝতে সাহায্য করবে, যে সমস্ত মানুষ এখন এই রোগে আক্রান্ত তাদের দেহে উচ্চ রক্তচাপ প্রতিনিয়ত কী করে চলেছে।

    মৃতদেহ নিয়ে গবেষণা করলে একটি রোগ মানব দেহে কী কী প্রতিক্রিয়া ঘটায় তা সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ পায় এবং এর মধ্য দিয়ে ডাক্তাররা রোগ সম্পর্কে আরও বেশি জানতে পারেন। একইভাবে গাদারার ভূতগ্রস্ত লোকটিকে নিয়ে গবেষণা করার মধ্য দিয়ে আপনি একজন মানুষের মাঝে মন্দ আত্মার চূড়ান্ত প্রভাব সম্পর্কে উপলব্ধি করতে পারবেন।

    গাদারার ভূতগ্রস্ত লোকটির গল্পে আমরা সবচেয়ে শক্তিশালী প্রজাতির মন্দ আত্মায় আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা দেখতে পাই। শয়তানের যদি সুযোগ পায় তাহলে সে আপনাকে নিয়ে কী করতে পারে এটা তারই একটি প্রতিফলন। ভূতগ্রস্ত লোকটি প্রত্যেকটি বৈশিষ্ট্য মন্দ আত্মা চেনার একেকটি বিষয় প্রকাশ করে। তার এই অবস্থা আপনার ও আমার প্রতি শয়তানের দৃষ্টিভঙ্গির বিভিন্ন দিক তুলে ধরে। শয়তান যদি একবার সুযোগ পায় তাহলে আপনার ও আমার অবস্থাও এমনই দাঁড়াবে।

    যদিও অধিকাংশ লোকটি হয়তো গাদারীয় ভূতগ্রস্থ লোকটির মত অবস্থায় উপনীত হয় না, তথাপি এই ভূতগ্রস্থ লোকটির মধ্যে মন্দ আত্মায় আক্রান্ত হওয়ার কারণে যে বৈশিষ্ট্যগুলো দেখা গেছে সেগুলো কিছুটা হলেও তাদের মধ্যে দেখা যাবে।

    গাদারীয় ভূতগ্রস্থ লোকটি সাক্ষ্য দান আমাদেরকে তিনটি বিষয় লক্ষ্য করায়:

    ১. সুযোগ পেলে মন্দ আত্মা আপনার কী অবস্থা করতে পারে।

    ২. মন্দ আত্মা গড়পড়তা মানুষের প্রতি কী করে থাকে।

    ৩. মন্দ আত্মা যাকে চূড়ান্তভাবে আক্রান্ত করে তার অবস্থা কী দাঁড়ায়।

    এই বইটি পড়তে পড়তে ঈশ্বর আপনার সামনে মন্দ আত্মাদের কার্যকলাপ ও তারা কীভাবে আপনাকে আক্রান্ত করতে পারে সে বিষয়ে অনেক কিছু প্রকাশ করবেন।

    এই বইটি পড়া শেষ করলে পর আপনি মন্দ আত্মার অনেক আক্রমণ থেকে উদ্ধার পাবেন।

    অনেকেই মনে করেন গাদারীয় ভূতগ্রস্থ লোকটির ঘটনা আসলে পাগলা গারদ থেকে পালানো কোন উন্মাদের গল্প। তারা ভাবেন, আমি যেহেতু ভূতগ্রস্থ নই, কাজেই এই গল্প আমার কোন কাজে আসবে না। কিন্তু এই সাক্ষ্য মূলত আমাদের সকলের জন্যই অপরিহার্য।

    আপনার শত্রুদের কার্যকলাপ ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে বুঝতে পারাটা যুদ্ধে জয়লাভের জন্য অনস্বীকার্য। মন্দ আত্মার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যদি আপনি জিততে চান তাহলে আগে আপনাকে জানতে হবে কীভাবে এবং কোথায় আপনার শত্রু  কাজ করে। আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে আপনার বিরুদ্ধে আপনার শত্রু  কী পরিকল্পনা করছে।

    যেন আমরা শয়তান কর্তৃক প্রতারিত না হই; কেননা তাহার কল্পনা সকল আমরা অজ্ঞাত নই

    ২ করিন্থীয় ২:১১

    অধ্যায় ২

    অন্ধকার – মন্দ আত্মার বাসস্থান

    ...এই অন্ধকারের জগৎপতিদের সহিত...দুষ্টতার আত্মাগণের সহিত আমাদের মল্লযুদ্ধ হইতেছে

    ইফিষীয় ৬:১২

    এই পৃথিবীর অন্ধকার মন্দ আত্মাদের বাসস্থান। অন্ধকার বলতে এমন স্থানকে বোঝানো হয় যেখানে মন্দতা বিস্তার লাভ করতে পারে। শয়তান এই পৃথিবীর অন্ধকারে কর্তৃত্ব করে। প্রবঞ্চনা এক ধরনের আত্মিক অন্ধকারাচ্ছন্নতা। কারণ প্রবঞ্চনাপূর্ণ পরিবেশেই সব ধরনের মন্দ আত্মা জন্ম নেয়।

    অন্ধকার হচ্ছে স্রেফ প্রবঞ্চনা ও ছলচাতুরিপূর্ণ পরিবেশ যেখানে শয়তান রাজত্ব করে। আমাদের পরাজিত শত্রু  গভীর অন্ধকারে বিস্তার লাভ করে। আমরা যখন আলোতে আসি তখন আর তার কোন শক্তি থাকে না। এ কারণেই শয়তান ঈশ্বরের বাক্যকে এতটা ঘৃণা করে।

    যীশু হলেন সেই জ্যোতি যা মানুষের উপরে শয়তানের প্রভাব বিনষ্ট করে। তিনিই ঈশ্বরের বাক্য। ঈশ্বরের বাক্য এমন এক জ্যোতি যা অন্ধকারেও দীপ্তি দেয়। যেখানে ঈশ্বরের বাক্য শিক্ষা দেওয়া হয় সেখানে মন্দ আত্মার কার্যকলাপ দারুনভাবে হ্রাস পায়।

    আর সেই জ্যোতি অন্ধকারের মধ্যে দীপ্তি দিতেছে, আর অন্ধকার তাহা গ্রহণ করিল না

    যোহন ১:৫

    মণ্ডলীর বিরুদ্ধে শয়তানের শক্তিতে আজকের বিশ্বের একাধিক যুদ্ধ ও সংঘাতের সাথে তুলনা দেওয়া যেতে পারে। কোন পরাশক্তি যখন দুর্বল কোন সৈন্যবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তখন দুর্বল পক্ষটি আগে থেকে বুঝতে পারে যে, প্রচলিত পদ্ধতি অবলম্বন করলে সে এই যুদ্ধে জয় লাভ করতে পারবে না। এ কারণে সে আত্মগোপন করে এবং গোপনীয়তা, প্রবঞ্চনা ও অন্ধকারাচ্ছন্ন পরিবেশের মধ্য দিয়ে লড়াই করে। এগুলোই জন্ম দেয় গেরিলা যুদ্ধ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের।

    উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ইসরাইলের সেনাবাহিনী ফিলিস্তিনী সেনাবাহিনীর চেয়ে অনেক উন্নত; ইসরাইলের সামরিক শক্তির কাছে ফিলিস্তিন দাঁড়াতেই পারবে না। ইসরাইল পারমাণবিক শক্তির অধিকারী বলেও দাবী করে থাকে। যেহেতু ফিলিস্তিন স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় কোনভাবেই সুযোগ পাবে না, সে কারণে তারা আকস্মিক আত্মঘাতী হামলা এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নেয়। বিমান ছিনতাই করা কিংবা ইসরাইলের অলিম্পাস স্কোয়াডের সদস্যদের হত্যা করা হচ্ছে এ ধরনের দুর্বল সামরিক শক্তি নিয়ে যুদ্ধ করার সামান্য কয়েকটি পদ্ধতি মাত্র।

    ১১ই সেপ্টেম্বরের মত সন্ত্রাসী হামলা হচ্ছে দুর্ভেদ্য পরাশক্তির বিরুদ্ধে দুর্বল ও ক্ষুদ্র কোন বাহিনীর লড়াইয়ের আরেকটি নমুনা। একইভাবে মন্দ আত্মার বাহিনী যদি সর্বশক্তি দিয়ে মণ্ডলীর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় তবুও তা ঈশ্বরের ক্ষমতার সামনে দাঁড়াতে পারবে না। আমাদের লড়াইয়ের হাতিয়ার আরও শক্তিশালী।

    কারণ আমাদের যুদ্ধের অস্ত্রশস্ত্র মাংসিক নহে, কিন্তু দুর্গসমূহ ভাঙ্গিয়া ফেলিবার জন্য ঈশ্বরের সাক্ষাতে পরাক্রমী

    ২ করিন্থীয় ১০:৪

    যীশুর নাম উচ্চারণ করলে শয়তান ভয়ে কাঁপে। তাঁর রক্তের প্রশংসা গাইলে মন্দ আত্মারা প্রকম্পিত হয়। তারা যখন তাঁর রক্ত দেখে তখন তারা পাশ কাটিয়ে চলে যায়। ঈশ্বরের বাক্য এক শক্তিশালী তলোয়ার, যা পতিত স্বর্গদূত ও মন্দ আত্মাদের খণ্ড বিখণ্ড করে দেয়।

    Enjoying the preview?
    Page 1 of 1