Discover millions of ebooks, audiobooks, and so much more with a free trial

Only $11.99/month after trial. Cancel anytime.

যীশুর রক্ত রক্তের শক্তি
যীশুর রক্ত রক্তের শক্তি
যীশুর রক্ত রক্তের শক্তি
Ebook135 pages46 minutes

যীশুর রক্ত রক্তের শক্তি

Rating: 0 out of 5 stars

()

Read preview

About this ebook

বাইবেলে অনেক ধরনের রক্তের কথা বলা হয়েছে: ছাগলের রক্ত, মেষের রক্ত, কবুতরের রক্ত! পর্যায়ক্রমে বাইবেল এটাও বলে যে, রক্ত সেচন ব্যতীত পাপের ক্ষমা কোনভাবেই সম্ভব নয়। তাহলে এই এত প্রকারের রক্তের মধ্যে কোন একটিও কি আমাদের পাপ মুছে দিতে পারে? স্পষ্ট ভাষায় উত্তর হচ্ছে ‘না!’ তাহলে কী আমাদের পাপ থেকে পরিষ্কার করতে পারে? আর কিছুই না, কেবলমাত্র যীশুর রক্ত! একমাত্র যীশুর রক্তেই আছে সেই পরাক্রম যা আমাদের পাপ ধুয়ে মুছে দিতে পারে এবং আমাদের পরিত্রাণ দিতে পারে।

গুরুত্বপূর্ণ এই বইটিতে আপনি যীশু খ্রীষ্টের রক্ত সম্পর্কে বেশ কিছু পবিত্র সত্য আবিষ্কার করবেন। আপনি আবিষ্কার করবেন কীভাবে যীশুর রক্ত জীবন দান করে এবং কীভাবে তা আমাদের জন্য এতটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠল। পবিত্র আত্মা এবং যীশুর রক্তের মধ্যকার পারস্পরিক সম্পর্কও আপনি উপলব্ধি করতে পারবেন। যীশুর রক্তের অবশ্যই পরাক্রম রয়েছে।

LanguageBengali
Release dateAug 30, 2018
ISBN9781641355339
যীশুর রক্ত রক্তের শক্তি
Author

Dag Heward-Mills

Bishop Dag Heward-Mills is a medical doctor by profession and the founder of the United Denominations Originating from the Lighthouse Group of Churches (UD-OLGC). The UD-OLGC comprises over three thousand churches pastored by seasoned ministers, groomed and trained in-house. Bishop Dag Heward-Mills oversees this charismatic group of denominations, which operates in over 90 different countries in Africa, Asia, Europe, the Caribbean, Australia, and North and South America. With a ministry spanning over thirty years, Dag Heward-Mills has authored several books with bestsellers including ‘The Art of Leadership’, ‘Loyalty and Disloyalty’, and ‘The Mega Church’. He is considered to be the largest publishing author in Africa, having had his books translated into over 52 languages with more than 40 million copies in print.

Reviews for যীশুর রক্ত রক্তের শক্তি

Rating: 0 out of 5 stars
0 ratings

0 ratings0 reviews

What did you think?

Tap to rate

Review must be at least 10 words

    Book preview

    যীশুর রক্ত রক্তের শক্তি - Dag Heward-Mills

    যীশু খ্রীষ্টের রক্ত ও বাক্যসমূহ

    যীশু খ্রীষ্টের কাছ থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারি। আমরা যীশু খ্রীষ্টের বিষয়ে অনেক কিছু অধ্যায়ন করতেপারি! আমরা অধ্যায়ন করতে পারি তাঁর জীবন, তাঁর পরিবার, তাঁর অর্জনসমূহ, তাঁর পরিচর্যা, পরিভ্রমণগুলো, তাঁরলক্ষ্যসমূহ এবং নেতৃত্বের শৈলী। কিন্তু যীশু খ্রীষ্ট সম্পর্কে দুইটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে তাঁর বাক্যসমূহ ও তাঁর রক্ত।

    বহুমূল্য বাক্য

    যীশুর বাক্যগুলো গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তা আমাদের শিক্ষা দেয় সত্য এবং ঈশ্বরীয় প্রজ্ঞা।

    যীশুর বাক্যগুলো সমস্ত মানবীয় বাক্যের উপরে স্থান দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। পূর্বে, খ্রীষ্টের সুন্দর বাক্যগুলো, আমরা নির্বিচারে শাস্ত্রের বাকি বাক্যের সাথে মিশ্রিত করে রেখেছিলাম।

    আধুনিক বাইবেলে প্রাপ্ত যীশুর বাক্যগুলোকে সম্মানের সাথে বিবেচনা করা হয়েছে। লাল অক্ষরে লিখিতবাইবেল সমূহতে, যীশুর বাক্যগুলো স্থান পেয়েছে তাদের নিজস্ব মান, এই মানের সাথে অন্য কোন কিছুর তুলনা হবেনা।

    মন্ডলী সংষ্কারের সময়ে, মানুষ কালভেরীর উপর খ্রীষ্টের কাজের প্রতি মনোযোগ দিয়েছিল। পূর্বে, মনোযোগেরকারণ ছিল যীশু খ্রীষ্টের ব্যক্তিত্ব। পরবর্তীতে, তাঁর পার্থীব জীবন বিষদভাবে ক্রুশীয় বিবরণ পর্যন্ত তীব্রতর অধ্যায়ন করাআসল বিষয় হয়ে ওঠে। আজকের দিনে, অবশ্যই যীশু খ্রীষ্টের রক্তের উপর আমাদের অধিকতর জোর দেয়া উচিৎ।

    ভাগ্যক্রমে, আজ অনন্য ও মূল্যবান যীশুর রক্তের সত্তা চিনতে পারি। যীশুর রক্তের বিদ্যমানতার কারণে প্রাপ্তহই দায়িত্বশীল ও পৃথকীকৃত জীবন।

    বহুমূল্য রক্ত

    আমরা পারি না যীশুর বাক্য দ্বারা ধৌত হয়ে পাপসমূহকে দুর করতে। আমাদের প্রয়োজন রয়েছে আমাদেরদুর্ভাগ্য ও পাপিষ্ঠ রাজ্য থেকে যীশুর রক্তে ধৌত হওয়া, যেন আমাদের নাম জীবনপুস্তকে ‍লিখিত হয়। এটি বিষয় নয়যে যীশু কত বেশি কথা বলেছেন, প্রচার করেছেন

    রক্তের শক্তি

    এবং শিক্ষা দিয়েছেন, কিন্তু এরপরও তাঁকে আমাদেরকে উদ্ধার করা প্রয়োজন ছিল তাঁর রক্তের শক্তি দ্বারা। রক্তসেচন ব্যতিরেকে পাপের মোচন হয় না। রক্ত সেচনের প্রয়োজন ছিল যা দ্বারা আমাদের পাপগুলো ঢাকা হয়েছে।

    কে আমাদের পাপের জন্য মূল্য দিবে?

    এই বিষয়টি কি সত্য যে যীশু খ্রীষ্টের শিক্ষামালাতে ঈশ্বরের প্রচার ও প্রজ্ঞা রয়েছে? কিন্তু কে আমাদের পাপের মূল্যপ্রদান করবেন? কে আমাদের জন্য নরক থেকে অব্যহতী দেবার জন্য মূল্য পরিশোধ করবেন? যীশু খ্রীষ্টের রক্ত দ্বারা(পুনরায় ক্রয়) আমরা উদ্ধার পেয়েছি। আমরা যীশুর বাক্যের মধ্য দিয়ে উদ্ধার পাই না কিন্তু কেবল মাত্র তাঁর রক্তেরমাধ্যমে। আমাদের উদ্ধার কার্যে ছিল না কোন বৃষ ও ছাগের রক্ত, কিন্তু মুক্তি পেয়েছি যীশুর রক্ত দ্বারা।

    প্রচার বন্ধ করুন ও রক্তকে প্রবাহিত হতে দিন

    যীশু খ্রীষ্ট কেন তেত্রিশ বৎসর বয়সে ধর্ম প্রচার বন্ধ করেন এবং ক্রুশের দিকে অগ্রসর হন। কেন তিনি তাঁরমিশন, ধর্ম প্রচার ও ঈশ্বরের বাক্য ‍প্রচার করা অন্য দেশে চালিয়ে যান নি? তিনি কি যেতে পারতেন না সিরিয়া, লেবানন, ইংল্যাণ্ডজার্মানী, ইরাক, পারশিয়া, ইন্ডিয়া ও আফ্রিকায়? অবশ্যই তিনি যেতে পারতেন। যখন তিনি ক্রুশেজীবন দিয়েছেন তখন কেবল মাত্র তাঁর তেত্রিশ বছর বয়স ছিল। যদি তিনি আরো চল্লিশ বছর বসবাস করতেন, তবেসম্ভবত আশি বছর হতো। তিনি পারতেন সমস্ত পৃথিবীর সর্বত্রস্থানে পরিভ্রমণ করতে।

    যখন আমি ভারত বর্ষের অন্তরগত প্রদেশ চেন্নাই পরিদর্শন করেছি, আমি একটি চার্চ খুঁজে পেয়েছিলাম যেটিসাধু থোমার নামে নির্মিত হয়েছিল, আবিশ্বাসী যে থোমা ছিলেন যীশু খ্রীষ্টের বার প্রেরিতদের মধ্যে একজন।আপাতদৃষ্টিতে, প্রেরিত থোমা ভারতে ভ্রমণ করেন এবং সেখানে পরিচর্যা করেন। তিনি সেখানে শহীদ হয়েছিলেন ওতার সন্মানার্থে সেখানে একটি চার্চ হয়েছিল। থোমা, যিনি যীশুর সাথে বসবাস এবং পদচারণা করেছেন তিনি যদিভারত ভ্রমণ করতে পারেন, তাহলে স্বয়ং যীশু নিজেও পারতেন ভারত ভ্রমণ করতে। এই ব্যাপারটি ভাল যে যীশুখ্রীষ্টের মাধ্যমে সমস্ত পৃথিবী ভ্রমণ ও রাজ্যের সুসমাচার প্রচার করা যায়।

    যীশু খ্রীষ্ট হঠাৎ ধর্ম প্রচার করা বন্ধ করেন এবং তাঁর যিরূশালেমের পথ তৈরী করেন, যেখানে তিনি জানতেন যেতাঁকে ধরা হবে, নির্যাতন করা হবে ও মেরে ফেলা হবে। যীশু

    যীশু খ্রীষ্টের বাক্য সমূহ ও রক্ত

    বলেন কেহ নেই যে ‍আমা হইতে জীবন লইবে, আমি নিজে ইহা রেখেছি নিজস্ব ইচ্ছায়। কেন যীশু তা করেছেন? তিনিকি সঠিকভাবে চিন্তা করেছিলেন?

    কেন ক্রুশ?

    যীশু কেন স্বেচ্ছায় ও সচেতনভাবে ক্রুশো কষ্টে বিদ্ধ হলেন যেখানে মন্দ পুরুষদের রাখা হয় মৃত্যুর জন্য? এভাবে যীশু মানবজাতির পাপের জন্য তাঁর রক্ত ঢেলে দেয়ার বিষয়ে সম্মত ছিলেন। যদি যীশুর রক্ত আমাদের জন্যদেয়া না হত, তবে তাঁর পরিচর্যা চলমান থাকত না ও তাঁর বার্তা ম্লান হয়ে দুরে চলে যেত। আজকের দিনে, যীশুরঝরান রক্তের শক্তিই কাজের উৎস। যীশুর রক্ত ছুঁয়েছে আমাদের পৃথিবীর উচুতরের উপতক্যা এবং নিচুতরের পর্বত।ঈশ্বরের পরিত্রাণের শক্তিত মুক্ত করা হয় এমনকি যীশু খ্রীষ্টের মৃত্যুর দুই হাজার বছর পরে যীশুর রক্তের কারণে।এজন্য যীশুর রক্ত গুরূত্বপূর্ণ।

    যীশুর বাক্য

    আমরা জানতে পারতাম না যে যীশুই

    Enjoying the preview?
    Page 1 of 1